দুর্নীতি দমন কমিশন
কন্সটেবল পদের পরীক্ষা পূর্ণমান: ৭০
{ ২৩.০৯. ২০২২ শুক্রবার }
Dowbload pdf: https://drive.google.com/file/d/1pocpR2LO0KlOCrpOOgGP902KM2RQB0ui/view?usp=sharing
বাংলা:
প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে গীতিকাব্য ধারার প্রথম কবি?
উঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী।
প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম নির্দশন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন।
প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনকাব্য কে রচনা করেন?
উঃ বড়– চন্ডীদাস।
প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ চৈতন্যপূর্ব যুগ।
প্রশ্ন: বড়– চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
উঃ বসন্তরঞ্জন রায়, ১৯০৯।
প্রশ্ন: আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে ?
উঃ ১৮০১ সাল থেকে।
প্রস্তুতিপর্বঃ ১৮০০-১৮৬০,
বিকাশপর্বঃ ১৮৬০-১৯০০,
রবীন্দ্রপর্বঃ ১৯০০-১৯৩০,
রবীন্দ্রোত্তরঃ ১৯৩০-১৯৪৭
প্রশ্ন: বাংলাদেশের লোক সাহিত্যের বিখ্যাত গবেষক কে?
উঃ আশরাফ সিদ্দিকী।
প্রশ্ন: রূপকথা কে সংগ্রহ করেছিলেন?
উঃ দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রধানত কয়টি যুগে ভাগ করা?
উঃ তিনটি। (প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও অধুনিক যুগ)
প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে প্রাচীন যুগের পরিধি কত পর্যন্ত বিস্তৃৃত ছিল?
উঃ ৬৫০-১২০০ সাল পর্যন্তু।
প্রশ্ন: মধ্য যুগের বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিস্তৃৃত ছিল?
উঃ ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্তু।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?
উঃ বৈদিক ভাষা।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
উঃ সপ্তম শতাব্দী।
প্রশ্ন: পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?
উঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী।
প্রশ্ন: পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন?
উঃ সংস্কৃত ভাষা।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?
উঃ বৈদিক।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?
উঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী।
প্রশ্ন: বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কি কি?
উঃ প্রচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।
প্রশ্ন: কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?
উঃ আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।
প্রশ্ন: কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে।
প্রশ্ন: সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে।
প্রশ্ন: কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ খ্রীঃ দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ সময়ে জনসাধারন যে ভাষায় নিত্য নতুন কথা বলত।
প্রশ্ন: প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম কি?
উঃ অপভ্রংশ।
প্রশ্ন: সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?
উঃ পূর্ব ভারতে প্রচলিত মাগবী অপভ্রংশ এবং খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়।
প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ থেকে?
উঃ গৌড় অপভ্রংশ থেকে।
প্রশ্ন: কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
উঃ মাগধী প্রাকৃত।
প্রশ্ন: প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?
উঃ তিনটি।
প্রশ্ন: বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা কয়টি?
উঃ তিনটি।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?
উঃ হিন্দ-ইউরোপী গোষ্ঠীর।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?
উঃ খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে।
প্রশ্ন: ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ প্রাচীন গ্রন্থ ঋগে¦দের মন্ত্রগুলোতে।
প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে।
প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে।
প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
উঃ পাঁচ হাজার বছর।
প্রশ্ন: আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যেক ভাষার নাম কি?
উঃ বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।
প্রশ্ন: কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?
উঃ প্রাচীন যুগে।
প্রশ্ন: বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?
উঃ শ্রীরামপুর মিশন।
প্রশ্ন: কত সালে ‘শ্রীরামপুর মিশন’ প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন: বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ ঘটেছে ?
উঃ সিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি।
প্রশ্ন: বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার লাভ করে ?
উঃ খ্রিঃ দশম ও একাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
প্রশ্ন: ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?
উঃ পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে।
প্রশ্ন: ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি।
প্রশ্ন: ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কোনটি?
উঃ দুইটি।
প্রশ্ন: খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?
উঃ সম্রাট অশোক।
প্রশ্ন: বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?
উঃ কুটিল লিপি।
প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ আদি/ প্রাচীন যুগ।
প্রশ্ন: চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?
উঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭।
প্রশ্ন: চর্যাপদের রচনা কাল কত?
উঃ সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী।
প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?
উঃ বঙ্গকামরুপী ভাষায়।
প্রশ্ন: চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।
প্রশ্ন: টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?
উঃ আশ্চর্য চর্যাচয়।
প্রশ্ন: নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?
উঃ চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।
প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি ?
উঃ ১১ সংখ্যক পদ।
প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন সংখ্যক পদে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।
প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৩ সংখ্যক পদ।
প্রশ্ন: চর্যাগীতিকা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক কবে প্রকাশিত হয়েছিল ?
উঃ ১৯১৬ সালে।
প্রশ্ন: চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি ছিল?
উঃ ৫১ টি।
প্রশ্ন: চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিস্কার করেন?
উঃ ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
প্রশ্ন: চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার।
প্রশ্ন: ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয় কবে চর্যাপদে ভাষা বাংলা বলে প্রমান করেন?
উঃ ১৯২৬ সালে।
প্রশ্ন: চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উঃ চর্যাপদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়।
প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?
উঃ মাত্রাবৃত্তে ছন্দে।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?
উঃ মুন্ডা ভাষার।
প্রশ্ন: কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?
উঃ ব্রহ্মী লিপি।
প্রশ্ন: ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?
উঃ দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্মী।
প্রশ্ন: ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?
উঃ ব্রাহ্মী লিপি।
প্রশ্ন: চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।
প্রশ্ন: আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কি ?
উঃ চর্যাগীতি কোষ।
প্রশ্ন: চর্যাপদের পুঁথি নেপালে যাবার কারন কি?
উঃ তুর্কী আক্রমনকারীদের ভয়ে পন্ডিতগণ তাদের পুুথি নিয়ে নেপালে পালিয়ে গিয়ে শরনার্থী হয়েছিলেন।
১। বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় – ১৭৫২মার্কিন ডলার
২। বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার – ৭.৬৫%
৩। বঙ্গবন্ধু -১ স্যাটেলাইট কবে উৎক্ষেপন হবে?
১১মে, ২০১৮
৪। বাংলাদেশকে কবে উন্নয়ন শীল দেশের ক্যাটাগরির শর্ত পূরণ করে ?
= ১৬ মার্চ ,২০১৮।
৫। ডাক বিভাগের অার্থিক লেনদেনের জন্য চালু টাকার নাম কী ?
=ডাকটাকা।
৬।দেশের ১ম ফিশ ওয়ার্ল্ড একুরিয়াম কোথায় ?
= কক্সবাজার
7) বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের বাসস্থান, শিক্ষা সহায়তা ও অন্যান্য ঝুঁকি মোকাবেলায় ১০ মাসের জন্য জাতিসংঘের নেয়া প্ল্যানের নাম কি?
= জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান।
৮.শেখ হাসিনা সেনানিবাস কোথায় অবস্থিত?
=লেবুখালী, পটুয়াখালী
৯।পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষে প্রথম হিন্দু দলিত নারী সিনেটর –
=কৃষ্ণা কুমারি কোহলি
১০। পাটের তৈরি পলি ব্যাগ / সোনালী ব্যাগ তৈরীর আবিষ্কিরক কে?
= ডঃ মুবারক আহমদ খান।।।
১১) সম্প্রতি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ই-ডেটাবেজ তৈরির জন্য কী নামে পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে?
উঃ- ইউনিক স্মার্টকার্ড
১২। দেশের ১২ তম বা সর্বশেষ সিটি কর্পোরেশন কোনটি ?
= ময়মনসিংহ
১৩। বাংলা সন কত?
= ১৪২৫
১৪। দেশের বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির হার কত ?
5.68%
১৫। মুন্সি গন্জে ২ মার্চ উন্মোচন করা ”পতাকা ৭১” ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে?
= রুপম রায়।
১৬।দেশের প্রথম নারী প্রোগ্রামার কে ?
= শাহেদা মুস্তাফিজ
১৭।জাতীয় ভোটার দিবস কবে ?
=১ মার্চ
১৮।মালদ্বীপের বর্তমান প্রেসিডেন্টের নাম কী ?
=Abdulla Yamin.
১৯।পূর্ব গৌতা ও ডুমা শহরটি অবস্থিত কোথায় ?
= সিরিয়া।
২০) বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ডেপুটি গভর্ণরের নাম কী?
= আহমেদ জামাল
২১। কমনওয়েলথ এর বর্তমান সদস্য কত?
= ৫৩ (নতুন গাম্বিয়া)
২২।সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে পৌছানো ”মঙ্গলযান” প্রেরনকারী দেশের নাম কী ?
=ভারত
২৩।বিশ্ব অটিজম দিবস কবে ?
=২রা এপ্রিল
২৪।স্বাধীনতা পদক কত জনকে দেওয়া হয়?
= ১৮
২৫।বাংলাদেশের কোনটিকে ২০১৮ সালের product of the year ঘোষণা করা হয়?
=ওষুধ
২৬.কাঁকন বিবি কখন মৃত্যু বরণ করেন?
=২১ মার্চ ২০১৮।
২৭।কাঁকন বিবি কে কোন সালে “বীর প্রতীক” উপাধি দেয়া হয়?
= ১৯৯৬।।
২৮।কাঁকন বিবি কোন সম্প্রদায়ের ছিলেন?
= খাঁসিয়া।
২৯।৯০ তম আস্কারে সেরা অভিনেএীর পুরষ্কার কে পান?
= Frances McDormand
30। স্টিফেন হকিং মারা যান কবে, কত বছর বয়সে?
=১৪মার্চ, ২০১৮। (৭৬ বছর)
31। নেপালে বিদ্ধস্ত বিমানটি কোন মডেলের, বিমানের কোড নম্বর কত?
=US Bangla Airline, মডেলঃ- ড্যাশ ৮- কিউ-৪০০(কোড নাম্বারঃ-এস-২ এজিইউ), ফ্লাইট নাম্বার-২১১
32। সর্বশেষ ওয়ানডে স্ট্যাটাস প্রাপ্ত দেশের নাম কি?
=নেপাল
33। সুখি দেশের তালিকায় বাংলাদেশ কততম?
=১১৫তম
34। দক্ষিণ আফ্রিকার নতুন প্রেসিডেন্টের নাম কী?
=সিরিল রামাফোসা
35। ২০১৮ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন কতজন?
=১৮জন
36। শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ কোনটি?
=সোমালিয়া
37। আগামী কমনওয়েলথ গেমস অনুষ্ঠিত হবে কোথায়?
=গোলকোষ্ট, অস্ট্রেলিয়া
38। স্টিফেন হকিং কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন?
=Motor Neurone
39। বর্তমান প্রধান বিচারপতি কে এবং কত তম?
=সৈয়দ মাহমুদ হাসান, ২২ তম।
40। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক কে হলেন?
=রাশিদ খান (আফগানিস্তান)
41। প্রথম কোন শহর শীতকালীন ও গরমকালীন অলিম্পিক আয়োজন করবে?
=বেজিং
42। সম্প্রতি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোন জিনিসকে ব্যান করলেন?
= bumb-stock devices
43। সম্প্রতি কোন মুসলিম দেশ মহিলাদের মিলিটারিতে নিয়োগের সম্মতি দিলো?
=সৌদি আরব
44। চতুর্থ প্রজন্মের (ফোর-জি) টেলিযোগাযোগ সেবা চালু হয় কবে
=১৯ফেব্রুয়ারি (২০১৮)
45। সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ – নিউজিল্যান্ড
46। অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কে?
=সুসান কাইফেল
47। দেশের ইতিহাসের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা - ২.৬ ডিগ্রী, পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
48। বাংলাদেশের কোনটিকে ২০১৮ সালের product of the year ঘোষণা করা হয়?
=ওষুধ
49। বাংলাদেশ পুলিশের নতুন আইজিপির নাম কি?
=ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি দেশের ২৯তম আইজিপি।
50। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ওয়াচ টাওয়ারের নাম কি?
=জ্যাকব টাওয়ার, এর উচ্চতা ২২৫ ফুট। এটি ভোলা জেলার চরফ্যাশনে অবস্থিত।
৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম
৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪ জন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা লি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
প্রাইমারি নিয়োগ প্রস্তুতি - যারা বেশি পড়তে পারেন নি তারা এই টপিকগুলো দ্রুত শেষ করে ফেলুন
কিভাবে পড়লে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হবে ? দেখে নিন !
২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সাল
১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
৩৭৮) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
৩৭৯) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
৩৮০) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
৩৮১) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
৩৮২) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
৩৮৩) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
৩৮৪) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
৩৮৫) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
৩৮৬) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
৩৮৭) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
৩৮৯) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
৩৯০) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
৩৯১) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
৩৯২) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
৩৯৩) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
৩৯৪) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
৩৯৫) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
৩৯৬) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
৩৯৭) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
৩৯৮) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর ধ্যে)
৩৯৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
৪০০) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
৪০১) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
৪০২) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
৪০৩) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
৪০৪) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
৪০৫) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
৪০৬) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
৪০৭) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
৪০৮) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
৪০৯) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
৪১০) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
৪১১) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
৪১২) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
৪১৩) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
৪১৪) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
৪১৫) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
৪১৬) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
৪১৭) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
৪১৮) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
৪১৯) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
৪২০) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
৪২১) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
৪২২) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
৪২৩) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
৪২৪) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
৪২৫) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
৪২৬) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
৪২৭) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
৪২৮) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
১. প্রশ্ন :সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ
পাওয়া গেছে কোন কবির?
উত্তর: কাহ্নপা
২. প্রশ্ন :বাংলা সাহিত্যের
প্রাচীন যুগের নিদর্শন কোনটি?
উত্তর: দোহাকোষ
৩. প্রশ্ন :“তাম্বুল রাতুল হইল অধর
পরশে।”– অর্থ-
উত্তর: ঠোঁটের পরশে পান লাল হল
৪. প্রশ্ন :‘হপ্তপয়কর’ কার রচনা?
উত্তর: সৈয়দ আলাওল
৫. প্রশ্ন :মঙ্গলকাব্যের কবি নন-
উত্তর: দাশু রায়
৬. প্রশ্ন :‘সমাচার দর্পন’ পত্রিকার
সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: জন ক্লার্ক মার্সম্যান
৭. প্রশ্ন :ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
আত্মজীবনী-
উত্তর: আত্মচরিত
৮. প্রশ্ন :রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
পূর্বপুরুষের আদিবসতি ছিল-
উত্তর: খুলনা জেলার রূপসা
উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে
৯. প্রশ্ন :‘তেল নুন লাকড়ি’ কার রচিত
গ্রন্থ?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম
সার্থক ট্রাজেডি নাটক-
উত্তর: কৃষ্ণকুমারী
১১. প্রশ্ন : ‘কপালকুন্ডলা’ কোন প্রকৃতির
রচনা?
উত্তর: রোমান্সমূলক উপন্যাস
১২. প্রশ্ন : কোনটি রবীন্দ্ররচনার
অন্তর্গত নয়?
উত্তর: “অগ্নিগ্রাসী বিশ্বত্রাসি
জাগুক আবার আর্তনাদ”।
১৩. প্রশ্ন : দ্রৌপদি হলো-
উত্তর: মহাভারতে পাঁচ ভাইয়ের
একক স্ত্রী
১৪. প্রশ্ন : ‘মিলির হাতে স্টেনগান’ –
গল্পটির লেখক-
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৫. প্রশ্ন : ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ কার
রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৬. প্রশ্ন : “প্রাণের বান্ধব রে বুড়ি
হইলাম তোর কারণে।”- গানটির
গীতিকার-
উত্তর: শেখ ওয়াহিদ
১৭. প্রশ্ন : ‘মাটির ময়না’ চলচ্চিত্রের
নির্মাতা-
উত্তর: তারেক মাসুদ
১৮. প্রশ্ন : ‘হুলিয়া’ কবিতা কার রচনা?
উত্তর: নির্মলেন্দু গুণ
১৯. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যিক
আততায়ীর হাতে ঢাকায় মৃত্যুবরণ
করেন?
উত্তর: সোমেন চন্দ
২০. প্রশ্ন : কোন উপন্যাসে
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধোত্তর
সময়ের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে?
উত্তর: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের
‘পূর্ব- পশ্চিম’
.
২১. প্রশ্ন : ‘চর্যাপদ’ আবিষ্কৃত হয়-
উত্তর: ১৯০৭ সালে
২২. প্রশ্ন : "আমার ভাইয়ের রক্তে
রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি
কি ভুলিতে পারি।"--এ গানের প্রথম
সুরকার-
উত্তর: আব্দুল লতিফ
২৩. প্রশ্ন : ‘ভানুসিংহ ঠাকুর’ কার
ছদ্মনাম?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে
অন্ধকার যুগ বলতে বোঝায়-
উত্তর: ১২০১-১৩৫০
২৫. প্রশ্ন : মধ্যযুগের কবি নন-
উত্তর: জয়নন্দী
২৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের জনক
হিসেবে কার নাম চিরস্মরণীয়?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
২৭. প্রশ্ন : ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের
অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর: উইলিয়াম কেরি
২৮. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনা
নয়-
উত্তর: বেতাল পঞ্চবিংশতি
২৯. প্রশ্ন : কুলীন কুলসর্বস্ব নাটকটি
লিখেছেন-
উত্তর: রামনারায়ণ তর্করত্ন
৩০. প্রশ্ন : ‘নীল দর্পণ’ নাটকটির
বিষয়বস্তু কি?
উত্তর: নীলকরদের অত্যাচার
৩১. প্রশ্ন : ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসটির
লেখক-
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩২. প্রশ্ন : সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রবন্ধ
গ্রন্থ-
উত্তর: পঞ্চতন্ত্র
৩৩. প্রশ্ন : ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার
সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: অক্ষয়কুমার দত্ত
৩৪. প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলনভিত্তিক
নাটক-
উত্তর: কবর
৩৫. প্রশ্ন : কোন কাব্যটি পল্লীকবি
জসীমউদ্দীন রচিত?
উত্তর: রাখালী
৩৬. প্রশ্ন : ‘তুমি আসবে বলে হে
স্বাধীনতা’- কার কবিতা?
উত্তর: শামসুর রাহমান
৩৭. প্রশ্ন : ‘দেয়াল’ রচনাটি কার?
উত্তর: হুমায়ূন আহমেদ
৩৮. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস
কোনটি?
উত্তর: হাঙর নদী গ্রেনেড
৩৯. প্রশ্ন : ১৯৮৫ সালে নাসির উদ্দিন
স্বর্ণপদক কে পান?
উত্তর: সৈয়দ আলী আহসান
৪০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের পঠন-
পাঠনের সুবিধার জন্য বাংলা
সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি
যুগে ভাগ করা হয়েছে-- বাংলা
সাহিত্যের প্রাচীন যুগ-
উত্তর: ৬৫০-১২০০
.
৪১. প্রশ্ন : ‘রাজা প্রতাপাদিত্য
চরিত্র’ গ্রন্থটির প্রণেতা-
উত্তর: রামরাম বসু
৪২. প্রশ্ন : ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীয়
মুখপাত্ররুপে কোন পত্রিকা
প্রকাশিত হয়?
উত্তর: জ্ঞানান্বেষণ
৪৩. প্রশ্ন : হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত
পত্রিকার নাম কি?
উত্তর: গ্রামবার্তা প্রকাশিকা
৪৪. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
উপন্যাস-
উত্তর: কুহেলিকা
৪৫. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের পত্র
কাব্য-
উত্তর: বীরাঙ্গনা
৪৬. প্রশ্ন : ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি
একেলা’ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
কোন কবিতার চরণ?
উত্তর: সোনার তরী
৪৭. প্রশ্ন : ‘আমি কিংবদন্তীর কথা
বলছি’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তর: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
৪৮. প্রশ্ন : কোনটি শওকত ওসমানের
রচনা নয়?
উত্তর: ভেজাল
৪৯. প্রশ্ন : কোনটি কাজী নজরুল
ইসলামের রচনা নয়?
উত্তর: বালুচর
৫০. প্রশ্ন : সবুজপত্র প্রকাশিত হয় কোন
সালে?
উত্তর: ১৯১৪ সালে
৫১. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক-
উত্তর: পায়ের আওয়াজ পাওয়া
যায়
৫২. প্রশ্ন : জসীম উদ্দীনের নাটক-
উত্তর: বেদের মেয়ে
৫৩. প্রশ্ন : মধ্যযুগের বাংলা
সাহিত্যে কোন ধর্মপ্রচারক-এর
প্রভাব অপরিসীম?
উত্তর: শ্রীচৈতন্যদেব
৫৪. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরীর অনুদিত
নাটক-
উত্তর: মুখরা রমণী বশীকরণ
৫৫. প্রশ্ন : উপন্যাস নয়-
উত্তর: কবিতার কথা
৫৬. প্রশ্ন : ‘ বিষাদসিন্ধু’ একটি -
উত্তর: ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস
৫৭. প্রশ্ন : মধ্যযুগের শেষ কৰি
ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর কত সালে
মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৭৬০ সালে
৫৮. প্রশ্ন : ‘তোহফা’ কাব্যটি কে রচনা
করেন?
উত্তর: আলাওল
৫৯. প্রশ্ন : এন্টনি-ফিরিঙ্গি কী
জাতীয় সাহিত্যের রচয়িতা?
উত্তর: কবিগান
৬০. প্রশ্ন : ভ্রমণ সাহিত্য বিষয়ক গ্রন্থ
নয়-
উত্তর: চার ইয়ারী কথা
.
৬১. প্রশ্ন : যে উপন্যাসে গ্রামীন
সমাজ জীবনের চিত্র প্রাধান্য লাভ
করেনি-
উত্তর: সীতারাম
৬২. প্রশ্ন : কোন চরিত্র দুটি
রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে বাইরে’
উপন্যাসের?
উত্তর: নিখিলেশ-বিমলা
৬৩. প্রশ্ন : বাংলা (দেশ ও ভাষা)
নামের উৎপত্তির বিষয়টি কোন
গ্রন্থে সর্বাধিক উল্লেখিত
হয়েছে?
উত্তর: আইন-ই-আকবরী
৬৪. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ছন্দে লেখা?
উত্তর: মাত্রাবৃত্ত
৬৫. প্রশ্ন : কবিওয়ালা ও শায়েরের
উদ্ভব ঘটে কখন?
উত্তর: আঠারো শতকের শেষার্ধে
ও ঊনিশ শতকের প্রথমার্ধে
৬৬. প্রশ্ন : কবি গানের প্রথম কবি কে?
উত্তর: গোঁজলা পুট (গুই)
৬৭. প্রশ্ন : 'কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি
দীর্ঘ পথ?' কার লেখা?
উত্তর: কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার
৬৮. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটি সুকান্ত
ভট্টাচার্য কর্তৃক রচিত?
উত্তর: হরতাল
৬৯. প্রশ্ন : বঙ্কিমচন্দ্রের
চট্টোপাধ্যায়ের 'বিষবৃক্ষ'
উপন্যাসের চরিত্র কোনটি?
উত্তর: কুন্দনন্দিনী
৭০. প্রশ্ন : গীতাঞ্জলির ইংরেজী
অনুবাদ সম্পাদনা করেছেন--
উত্তর: ডবলিউ. বি. ইয়েটস
৭১. প্রশ্ন : 'The Origin and Development of
Bengali Language' গ্রন্থটি রচনা
করেছেন--
উত্তর: ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায়
৭২. প্রশ্ন : সঠিক চরণ-
উত্তর: ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা
৭৩. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের অন্যতম
বিশিষ্ট পত্রিকা 'কল্লোল' কত
সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯২৩ সালে
৭৪. প্রশ্ন : ”বিশ শতকের মেয়ে”
উপন্যাসটির রচয়িতা -
উত্তর: নীলিমা ইব্রাহিম
৭৫. প্রশ্ন : সুকান্ত ভট্টাচার্যের
কাব্যগ্রন্থ-
উত্তর: গীতিগুচ্ছ
৭৬. প্রশ্ন : জীবনক্ষুধা উপন্যাসের
রচয়িতা-
উত্তর: আবুল মনসু্র আহমেদ
৭৭. প্রশ্ন : ”তারবাঈ” নাটকের
রচয়িতা-
উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
৭৮. প্রশ্ন : কবীন্দ্র পরমেশ্বর অনুদিত
গ্রন্থ-
উত্তর: মহাভারত
৭৯. প্রশ্ন : চন্দ্রনাথ উপন্যাসের
রচয়িতা -
উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৮০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ
মহিলা কবি বলা হয় কাকে ?
উত্তর: সুফিয়া কামাল
.
৮১. প্রশ্ন : ’বিভা’ চরিত্রটি
রবীন্দ্রনাথের কোন উপন্যাসের?
উত্তর: বৌ ঠাকুরানীর হাট
৮২. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম
উপন্যাস-
উত্তর: রাইফেল রোটি আওরাত
৮৩. প্রশ্ন : সেলিম আল দীন মূলত
ছিলেন একজন-
উত্তর: নাট্যকার
৮৪. প্রশ্ন : সেলিনা হোসেনের প্রথম
উপন্যাস -
উত্তর: জলোচ্ছাস
৮৫. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরী রচিত প্রথম
নাটক -
উত্তর: রক্তাক্ত প্রান্তর
৮৬. প্রশ্ন : ’সত্য মিথ্যা’ ভাবানুবাদ
উপন্যাসের লেখক -
উত্তর: আবুুল মনসুর আহমদ
৮৭. প্রশ্ন : ’বাংলাদেশের
স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্র’ কয় খন্ড?
উত্তর: ১৫
৮৮. প্রশ্ন : ’দুর্গা’ চরিত্রটি কোন
উপন্যাসের ?
উত্তর: পথের পাঁচালী
৮৯. প্রশ্ন : জসিমউদ্দীন রচিত প্রথম
কাহিনী কোনটি ?
উত্তর: হলদে পরীর দেশ
৯০. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্র রচিত কোন গল্পটি
'কুন্তলীন পুরস্কার’ পায় ?
উত্তর: মন্দির
৯১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
সাহিত্য জীবনের সূচনা ঘটে -
উত্তর: লেটোর দলে
৯২. প্রশ্ন : 'ইন্দিরা' গ্রন্থটির রচয়িতা
-
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৩. প্রশ্ন : ’সাহেব বিবি গোলাম’
কার উপন্যাস?
উত্তর: বিমল মিত্র
৯৪. প্রশ্ন : ‘শূন্যপুরাণ’ রচনা করেছেন-
উত্তর: রামাই পণ্ডিত
৯৫. প্রশ্ন : ‘পালামৌ’
ভ্রমণকাহিনীটি কার রচনা?
উত্তর: সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৬. প্রশ্ন : ‘দিবারাত্রির কাব্য’ কার
লেখা উপন্যাস?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৭. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গল্প-
উত্তর: পদ্মগোখরা
৯৮. প্রশ্ন : ‘আনোয়ারা’ গ্রন্থটি কার
রচনা?
উত্তর: মোহাম্মদ নজিবর রহমান
৯৯. প্রশ্ন : ‘বীরবল’ ছদ্মনামে কে
লিখতেন?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১০০. প্রশ্ন : ‘তুমি অধম, তাই বলে আমি
উত্তম হব না কেন?’ এই প্রবাদটির
রচয়িতা-
উত্তর: বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
. ১০১. প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলন বিষয়ক
উপন্যাস-
উত্তর: আরেক ফাল্গুন
১০২. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধ নির্ভর রচনা-
উত্তর: একাত্তরের দিনগুলি
১০৩. প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের জনক-
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১০৪. প্রশ্ন : ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের লেখক
কে?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০৫. প্রশ্ন : ‘বিদ্রোহী’ কবিতা কোন
কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তর: অগ্নিবীণা
১০৬. প্রশ্ন : তাম্বুলখানা গ্রামে
জন্মেছিলেন কোন কবি?
উত্তর: জসীমউদ্দীন
১০৭. প্রশ্ন : ছিন্নপত্রে’র অধিকাংশ
পত্র কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা?
উত্তর: ইন্দিরা দেবী
১০৮. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের
‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ কোন ধরনের
কাব্য?
উত্তর: পত্রকাব্য
১০৯. প্রশ্ন : আলাওলের ‘তোহফা’ কোন
ধরনের কাব্য?
উত্তর: নীতিকাব্য
১১০. প্রশ্ন : অশোক সৈয়দ কার ছদ্মনাম?
উত্তর: আবদুল মান্নান
১১১. প্রশ্ন : ‘পরাগলী মহাভারত’ খ্যাত
গ্রন্থের অনুবাদকের নাম-
উত্তর: কবীন্দ্র পরমেশ্বর
১১২. প্রশ্ন : ‘বটতলার উপন্যাস’ গ্রন্থের
লেখকের নাম-
উত্তর: রাজিয়া খান
১১৩. প্রশ্ন : সাহিত্যে অলঙ্কার
প্রধানত কত প্রকার?
উত্তর: ২
১১৪. প্রশ্ন : গাড়ি চলে না, চলে না,
নারে...... গানের গীতিকার কে?
উত্তর: শাহ আবদুল করিম
১১৫. প্রশ্ন : অধ্যাপক আহমদ শরীফের
মৃত্যুসন-
উত্তর: ১৯৯৯
১১৬. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার আদি
নিদর্শন চর্যাপদ আবিস্কৃত হয়-
উত্তর: ১৯০৭ সালে
১১৭. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের
ছদ্মনাম-
উত্তর: অনিলাদেবী
১১৮. প্রশ্ন : 'আধ্যাত্মিকা'উপ
ন্যাসের
লেখক-
উত্তর: প্যারীচাঁদ মিত্র
১১৯. প্রশ্ন : কোন কবি নিজেকে
বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন?
উত্তর: ভুসুকু পা
১২০. প্রশ্ন : ‘সকালে উঠিয়া আমি
মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন
ভাল হয়ে চলি’-এ চরণদ্বয়ের লেখক-
উত্তর: মদনমোহন তর্কালঙ্কার
.
১৬১. প্রশ্ন : শওকত ওসমান কোন
উপন্যাসের জন্য আদমজী পুরস্কার
লাভ করেন?
উত্তর: ক্রীতদাসের হাসি
১৬২. প্রশ্ন : 'কন্যাকুমারী' কোন ধরনের
রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
১৬৩. প্রশ্ন : লৌকিক কাহিনীর প্রথম
রচয়িতা কে?
উত্তর: দৌলত কাজী
১৬৪. প্রশ্ন : সাপ্তাহিক ‘সুধাকর’ -এর
সম্পাদক কে?
উত্তর: শেখ আব্দুর রহিম
১৬৫. প্রশ্ন : মাসিক মোহাম্মদী কোন
সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯২৭
১৬৬. প্রশ্ন : কোন পত্রিকাটি ১৯২৩
সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: কল্লোল
১৬৭. প্রশ্ন : ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়
কোন পত্রিকাটি?
উত্তর: ক্রান্তি
১৬৮. প্রশ্ন : ‘শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি
একটি ছোটখাট বর্গির উপদ্রব
বলিলেই হয়।’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
কোন গল্পের সংলাপ?
উত্তর: সমাপ্তি
১৬৯. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
ইতিহাস গ্রন্থ-
উত্তর: বঙ্গভাষা ও সাহিত্য
১৭০. প্রশ্ন : কত খ্রিষ্ট্রাব্দে শরৎচন্দ্র
চট্টোপাধ্যায় কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জগত্তারিনী’
পদক লাভ করেন?
উত্তর: ১৯২৩
১৭১. প্রশ্ন : রাজা রামমোহন রচিত
বাংলা ব্যাকরণের নাম-
উত্তর: গৌড়িয়া ব্যাকরণ
১৭২. প্রশ্ন : বাংলা মৌলিক
নাটকের যাত্রা শুরু হয় কোন
নাট্যকারের হাতে?
উত্তর: রামনারায়ণ তর্করত্ন
১৭৩. প্রশ্ন : ‘পাখি সব করে রব রাতি
পোহাইল’ পঙক্তির রচয়িতা-
উত্তর: মদনমোহন তর্কালংকার
১৭৪. প্রশ্ন : ‘জীবনে জ্যাঠামি ও
সাহিত্যে ন্যাকামি’ সহ্য করতে
পারতেন না-
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১৭৫. প্রশ্ন : Balled কি?
উত্তর: গীতিকা
১৭৬. প্রশ্ন : ‘শাহনামা’ মৌলিক
গ্রন্থটি কার?
উত্তর: ফেরদৌসী
১৭৭. প্রশ্ন : ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস
গ্রন্থের নাম--
উত্তর: বাংলা সাহিত্যের কথা
১৭৮. প্রশ্ন : ‘রুপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে
মন ভোর’ কার রচনা?
উত্তর: জ্ঞানদাস
১৭৯. প্রশ্ন : ‘সাজাহান’ নাটকের প্রথম
রচয়িতা-
উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
১৮০. প্রশ্ন : ‘নেমেসিস’ নাটকে নূরুল
মোমেন কোন বিষয়কে তুলে
ধরেছেন?
উত্তর: ঊনপঞ্চাশের মন্বন্তর
.
১৮১. প্রশ্ন : ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন
রাজসভার কবি?
উত্তর: কৃষ্ণনগর রাজসভা
১৮২. প্রশ্ন : ‘মহুয়া’ পালাটির
রচয়িতা--
উত্তর: দ্বিজ কানাই
১৮৩. প্রশ্ন : ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে
বাংলা বিভাগ খোলা হয়--
উত্তর: ১৮০১ সালে
১৮৪. প্রশ্ন : দীনবন্ধু মিত্রের রচনা-
উত্তর: কমলে কামিনী
১৮৫. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটি মহাকাব্য?
উত্তর: বৃত্রসংহার
১৮৬. প্রশ্ন : ‘বত্রিশ সিংহাসন’ কার
রচনা?
উত্তর: মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
১৮৭. প্রশ্ন : ‘ঠকচাচা’ চরিত্রটি কোন
উপন্যাসে?
উত্তর: আলালের ঘরের দুলাল
১৮৮. প্রশ্ন : ‘উদাসীন পথিকের মনের
কথা’ কোন জাতীয় রচনা?
উত্তর: আত্মজৈবনিক উপন্যাস
১৮৯. প্রশ্ন : ‘তাজকেরাতুল আওলিয়া’
অবলম্বনে ‘তাপসমালা’কে রচনা
করেন?
উত্তর: গিরিশচন্দ্র সেন
১৯০. প্রশ্ন : কোন নাটকটি সেলিম আল
দীনের?
উত্তর: মুনতাসীর ফ্যান্টাসী
১৯১. প্রশ্ন : ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুল
ইসলামের কোন কাব্যের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: সিন্ধু হিন্দোল
১৯২. প্রশ্ন : ‘নেমেসিস’ কোন জাতীয়
রচনা?
উত্তর: নাটক
১৯৩. প্রশ্ন : ‘তোমার সৃষ্টির পথে
রেখেছ আকীর্ণ করি’--
রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যের
কবিতা?
উত্তর: শেষলেখা
১৯৪. প্রশ্ন : ‘জয়গুন’ কোন উপন্যাসের
চরিত্র?
উত্তর: সূর্য-দীঘল বাড়ী
১৯৫. প্রশ্ন : ‘বনফুল’ কার ছদ্মনাম?
উত্তর: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
১৯৬. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
একটি উপন্যাস-
উত্তর: মৃত্যুক্ষুধা
১৯৭. প্রশ্ন : ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের
পদাবলী’- এর রচয়িতা-
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৯৮. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম যে
কবিতা রচনার জন্য কারাবরণ করেন-
উত্তর: আনন্দময়ীর আগমনে
১৯৯. প্রশ্ন : ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’
চলচ্চিত্রের পরিচালক-
উত্তর: শেখ নিয়ামত শাকের
২০০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
ইতিহাস গ্রন্থ কে রচনা করেন?
উত্তর: দীনেশচন্দ্র সেন
.
২০১. প্রশ্ন : ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকার প্রথম
সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২০২. প্রশ্ন : কোন কবিতা রচনার জন্য
কাজী নজরুল ইসলাম কারাবন্দী হন?
উত্তর: আনন্দময়ীর আগমনে
২০৩. প্রশ্ন : ‘মৃন্ময়ী’ রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের কোন ছোট গল্পের
নায়িকা?
উত্তর: সমাপ্তি
২০৪. প্রশ্ন : ‘উত্তম পুরুষ’ উপন্যাসের
রচয়িতা-
উত্তর: রশীদ করিম
২০৫. প্রশ্ন : ‘কাশবনের কন্যা’ কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
২০৬. প্রশ্ন : কোনটি মুহম্মদ এনামুল হকের
রচনা?
উত্তর: মনীষা মঞ্জুষা
২০৭. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে সনেট
রচনার প্রবর্তক কে?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২০৮. প্রশ্ন : জসীমউদ্দিনের ‘কবর’
কবিতা কোন পত্রিকায় প্রথম
প্রকাশিত হয়?
উত্তর: কল্লোল
২০৯. প্রশ্ন : ‘সন্ধ্যারাগে
ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি
বাঁকা’ রবীন্দ্রনাথের কোন
কাব্যের কবিতা?
উত্তর: বলাকা
২১০. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন
গ্রন্থটি উপন্যাস?
উত্তর: শেষের কবিতা
২১১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
নামের সাথে জড়িত ‘ধুমকেতু’ কোন
ধরনের প্রকাশনা?
উত্তর: পত্রিকা
২১২. প্রশ্ন : জসীমউদ্দিনের প্রথম
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: রাখালী
২১৩. প্রশ্ন : ‘রাইফেল রোটি আওরাত’
উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর: আনোয়ার পাশা
২১৪. প্রশ্ন : ‘মা যে জননী কান্দে’
কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: কাব্য
২১৫. প্রশ্ন : 'বহিপীর' কি ধরনের রচনা?
উত্তর: নাটক
২১৬. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্রের কোন
উপন্যাসটি সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত
হয়েছিল?
উত্তর: পথের দাবী
২১৭. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটির রচয়িতা এস
ওয়াজেদ আলী?
উত্তর: ভবিষ্যতের বাঙালি
২১৮. প্রশ্ন : ‘ভাষা মানুষের মুখ থেকে
কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে
গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে’,
বলেছেন-
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
২১৯. প্রশ্ন : চাঁদ সওদাগর বাংলা
কোন কাব্যধারার চরিত্র?
উত্তর: মনসামঙ্গল
২২০. প্রশ্ন : ‘ইউসুফ-জোলেখা’
প্রণয়কাব্য অনুবাদ করেছেন-
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর
.
২২১. প্রশ্ন : কখনো উপন্যাস
লেখেননি-
উত্তর: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
২২২. প্রশ্ন : ‘দুধেভাতে উৎপাত’
গল্পগ্রন্থের রচয়িতা--
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২২৩. প্রশ্ন : রোহিণী-বিনোদিনী-
কিরণময়ী কোন গ্রন্থগুচ্ছের চরিত্র?
উত্তর: কৃষ্ণকান্তের উইল -চোখের
বালি-চরিত্রহীন
২২৪. প্রশ্ন : ‘আমার সন্তান যেন থাকে
দুধেভাতে’- এই প্রার্থনাটি
করেছে--
উত্তর: ঈশ্বরী পাটনী
২২৫. প্রশ্ন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
‘ভ্রান্তিবিলাস’ কোন নাটকের গদ্য
অনুবাদ?
উত্তর: কমেডি অব এররস
২২৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
ইতিহাস বিষয়ক প্রথম উল্লেখযোগ্য
গ্রন্থ কার রচনা?
উত্তর: দীনেশচন্দ্র সেনগুপ্ত
২২৭. প্রশ্ন : ‘পদাবলী’র প্রথম কবি কে?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২২৮. প্রশ্ন : দোভাষী পুঁথি বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার
করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি
২২৯. প্রশ্ন : ‘সঞ্চয়িতা’ কোন কবির
কাব্য সংকলন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৩০. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের কোন
গ্রন্থটি নাটক?
উত্তর: রক্তকরবী
২৩১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
প্রথম প্রকাশিত লেখা-
উত্তর: বাউণ্ডেলের আত্নকাহিনী
২৩২. প্রশ্ন : সওগাত পত্রিকার সম্পাদক
কে ছিলেন?
উত্তর: মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন
২৩৩. প্রশ্ন : ‘সাত সাগরের মাঝি’
কাব্য গ্রন্থটির কবি কে?
উত্তর: ফররুখ আহমদ
২৩৪. প্রশ্ন : ‘পথের দাবি’ উপন্যাসের
রচয়িতা কে?
উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৩৫. প্রশ্ন : পদ বা পদাবলী বলতে কি
বুঝায়?
উত্তর: পদ্যাকারে রচিত
দেবস্তুতিমূলক রচনা
২৩৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
ইতিবৃত্ত (আধুনিক) কারা রচনা
করেন?
উত্তর: মুহম্মদ আব্দুল হাই ও সৈয়দ
আলী আহসান
২৩৭. প্রশ্ন : 'পথের দাবী' কি ধরনের
রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
২৩৮. প্রশ্ন : কোনটি হযরত মুহম্মদ (স) -এর
জীবনী গ্রন্থ?
উত্তর: মরু ভাস্কর
২৩৯. প্রশ্ন : পদাবলী লিখেছেন -
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৪০. প্রশ্ন : ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ কার
রচনা?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
. ২৪১. প্রশ্ন : ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’
কার রচনা?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২৪২. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: বিষের বাঁশী
২৪৩. প্রশ্ন : ‘কবর’ নাটক কার রচনা?
উত্তর: মুনীর চৌধুরী
২৪৪. প্রশ্ন : ‘ব্রজবুলি’ বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: একরকম কৃত্রিম কবিভাষা
২৪৫. প্রশ্ন : ‘সবার উপরে মানুষ সত্য,
তাহার উপরে নাই’--কে বলেছেন?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২৪৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের রচনা-
উত্তর: চতুরঙ্গ
২৪৭. প্রশ্ন : 'কয়েকটি কবিতা' এটি
কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৪৮. প্রশ্ন : দ্বিজেন্দ্রলাল রচিত
নাটক--
উত্তর: সাজাহান -('সাজাহান'
নাটকের প্রথম রচয়িতা -
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়)
২৪৯. প্রশ্ন : ‘আবোল-তাবোল’ কার
লেখা?
উত্তর: সুকুমার রায়
২৫০. প্রশ্ন : ‘লালসালু’ উপন্যাসটির
লেখক-
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২৫১. প্রশ্ন : ‘বিষাদ -সিন্ধু’ কার রচনা?
উত্তর: মীর মশাররফ হোসেন
২৫২. প্রশ্ন : 'শেষ লেখা' কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৫৩. প্রশ্ন : নজরুল ইসলামের প্রথম
প্রকাশিত গ্রন্থ-
উত্তর: অগ্নিবীণা
২৫৪. প্রশ্ন : কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক
উপন্যাস?
উত্তর: আগুনের পরশমণি
২৫৫. প্রশ্ন : কোনটি শামসুর
রাহমানের রচনা?
উত্তর: নিরালোকে দিব্যরথ
২৫৬. প্রশ্ন : ‘সংশপ্তক’ কার রচনা?
উত্তর: শহীদুল্লাহ কায়সার
২৫৭. প্রশ্ন : ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ প্রথম
সংকলনের সম্পাদক কে?
উত্তর: হাসান হাফিজুর রহমান
২৫৮. প্রশ্ন : ‘নদী ও নারী’ কার রচনা?
উত্তর: হুমায়ুন কবির
২৫৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: রাঙাজবা
২৬০. প্রশ্ন : ‘আত্নঘাতী বাঙালি’
কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: নীরদচন্দ্র চৌধুরী
.
১২১. প্রশ্ন : 'ঠাকুরমার ঝুলি' কী
জাতীয় রচনার সংকলন?
উত্তর: রূপকথা
১২২. প্রশ্ন : 'কাঁঠালপাড়া'য় জন্মগ্রহণ
করেন-
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১২৩. প্রশ্ন : মীর মশাররফ হোসেনের
জন্ম-মৃত্যু সাল-
উত্তর: ১৮৪৭-১৯১১
১২৪. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার
তরী’ কবিতা কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর: মাএাবৃত্ত
১২৫. প্রশ্ন : ‘পাহাড়তলী’ গ্রামে
জন্মগ্রহণ করেন-
উত্তর: উপরের কোনটি সঠিক নয়
১২৬. প্রশ্ন : ‘পূর্বাশা’ পএিকার সম্পাদক
ছিলেন-
উত্তর: সঞ্জয় ভট্টাচার্য
১২৭. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
আদি কবি-
উত্তর: লুইপা
১২৮. প্রশ্ন : ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ
কাব্যগ্রন্থের নাম-
উত্তর: সাত সাগরের মাঝি
১২৯. প্রশ্ন : প্রাচীনতম বাঙ্গালী
মুসলমান কবি কে?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর
১৩০. প্রশ্ন : ‘চাচা কাহিনী’র’ লেখক
কে?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী
১৩১. প্রশ্ন : মুসলমান নারী জাগরণের
কবি--
উত্তর: বেগম রোকেয়া
১৩২. প্রশ্ন : বাংলা কথ্য ভাষার আদি
গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
১৩৩. প্রশ্ন : কবি আলাওলের জন্মস্থান-
উত্তর: চট্টগ্রামের জোবরা
১৩৪. প্রশ্ন : ‘অনল- প্রবাহ’ রচনা করেন--
উত্তর: সৈয়দ ইসমাইল হোসেন
সিরাজি
১৩৫. প্রশ্ন : ‘অগ্নিবীণা’ কাব্যের
প্রথম কবিতা-
উত্তর: প্রলয়োল্লাস
১৩৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে
কথ্যরীতির প্রচলনে কোন পত্রিকার
অবদান বেশি?
উত্তর: সবুজপত্র
১৩৭. প্রশ্ন : ‘একাত্তরের চিঠি’-- কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র
সংকলন
১৩৮. প্রশ্ন : বাংলা একাডেমি কোন
বছর প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯৫৫ খ্রি.
১৩৯. প্রশ্ন : সনেট কবিতার প্রবর্তক কে?
উত্তর: মাইকেল মধুসূধন দত্ত
১৪০. প্রশ্ন : ‘আবদুল্লাহ’ উপন্যাসের
রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী ইমদাদুল হক
.
২৪১. প্রশ্ন : ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’
কার রচনা?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২৪২. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: বিষের বাঁশী
২৪৩. প্রশ্ন : ‘কবর’ নাটক কার রচনা?
উত্তর: মুনীর চৌধুরী
২৪৪. প্রশ্ন : ‘ব্রজবুলি’ বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: একরকম কৃত্রিম কবিভাষা
২৪৫. প্রশ্ন : ‘সবার উপরে মানুষ সত্য,
তাহার উপরে নাই’--কে বলেছেন?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২৪৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের রচনা-
উত্তর: চতুরঙ্গ
২৪৭. প্রশ্ন : 'কয়েকটি কবিতা' এটি
কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৪৮. প্রশ্ন : দ্বিজেন্দ্রলাল রচিত
নাটক--
উত্তর: সাজাহান -('সাজাহান'
নাটকের প্রথম রচয়িতা -
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়)
২৪৯. প্রশ্ন : ‘আবোল-তাবোল’ কার
লেখা?
উত্তর: সুকুমার রায়
২৫০. প্রশ্ন : ‘লালসালু’ উপন্যাসটির
লেখক-
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২৫১. প্রশ্ন : ‘বিষাদ -সিন্ধু’ কার রচনা?
উত্তর: মীর মশাররফ হোসেন
২৫২. প্রশ্ন : 'শেষ লেখা' কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৫৩. প্রশ্ন : নজরুল ইসলামের প্রথম
প্রকাশিত গ্রন্থ-
উত্তর: অগ্নিবীণা
২৫৪. প্রশ্ন : কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক
উপন্যাস?
উত্তর: আগুনের পরশমণি
২৫৫. প্রশ্ন : কোনটি শামসুর
রাহমানের রচনা?
উত্তর: নিরালোকে দিব্যরথ
২৫৬. প্রশ্ন : ‘সংশপ্তক’ কার রচনা?
উত্তর: শহীদুল্লাহ কায়সার
২৫৭. প্রশ্ন : ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ প্রথম
সংকলনের সম্পাদক কে?
উত্তর: হাসান হাফিজুর রহমান
২৫৮. প্রশ্ন : ‘নদী ও নারী’ কার রচনা?
উত্তর: হুমায়ুন কবির
২৫৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: রাঙাজবা
২৬০. প্রশ্ন : ‘আত্নঘাতী বাঙালি’
কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: নীরদচন্দ্র চৌধুরী
.
২৬১. প্রশ্ন : ‘সংস্কৃতির ভাঙা সেতু’
গ্রন্থ রচনা করেছেন-
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬২. প্রশ্ন : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের
কাহিনী কয় খণ্ডে বিভক্ত?
উত্তর: ৩
২৬৩. প্রশ্ন : বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত
কাব্য –
উত্তর: মনসা বিজয়
২৬৪. প্রশ্ন : চর্যাপদের কোন পদটি
খণ্ডিত আকারে পাওয়া যায়?
উত্তর: ২৩ নং পদ
২৬৫. প্রশ্ন : নিচের কোনটি সহোদর
ভাষাগোষ্ঠী?
উত্তর: বাংলা ও অসমিয়া
২৬৬. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যকর্মে
সান্ধ্যভাষার প্রয়োগ আছে?
উত্তর: চর্যাপদ
২৬৭. প্রশ্ন : কেরী সাহেবের মুনশী
বলা হয়-
উত্তর: রাম রাম বসুকে
২৬৮. প্রশ্ন : আলাওলের ‘তোহফা’ কোন
ধরনে কাব্য?
উত্তর: নীতিবাক্য
২৬৯. প্রশ্ন : ঢাকা থেকে প্রকাশিত
প্রথম গ্রন্থের নাম কি?
উত্তর: নীলদর্পণ
২৭০. প্রশ্ন : কোনটি আধুনিক যুগের
কাব্য?
উত্তর: সারদা মঙ্গল
২৭১. প্রশ্ন : উত্তরাধিকার’ কাব্যের
রচয়িতা কে?
উত্তর: শহীদ কাদরী
২৭২. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের ছিন্নপত্রে
মোট কতটি কাব্য রয়েছে?
উত্তর: ১৫১
২৭৩. প্রশ্ন : মীর মশাররফ হোসেনের
আত্মজীবনীমূলক রচনা-
উত্তর: গাজী মিয়াঁর বস্তানী
২৭৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম
মুসলিম নাট্যকার রচিত নাট্যগ্রন্থ
কোনটি?
উত্তর: বসন্ত কুমারী
২৭৫. প্রশ্ন : কোনটি রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের অসমাপ্ত উপন্যাস?
উত্তর: করুণা
২৭৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
চৈনিক নাম –
উত্তর: চু তেন তান
২৭৭. প্রশ্ন : ‘’সুশিক্ষিত লোক মাত্রই
স্বশিক্ষিত’’ – উক্তিটি কার?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরি
২৭৮. প্রশ্ন : শ্রীকান্ত কত খণ্ডের
উপন্যাস?
উত্তর: ৪
২৭৯. প্রশ্ন : বেগম রোকেয়া দিবস
কোন তারিখে পালিত হয়?
উত্তর: ৯ ডিসেম্বর
২৮০. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামকে
নিয়ে কোন দেশে চলচ্চিত্র
নির্মান করা হয়?
উত্তর: কানাডা
.
২৮১. প্রশ্ন : জসীম উদ্দীনের ‘আসমানী’
চরিত্রটির বাড়ি কোথায়?
উত্তর: ফরিদপুর
২৮২. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার প্রথম
কবিতা সংকলন--
উত্তর: চর্যাপদ
২৮৩. প্রশ্ন : বাংলা কথ্য ভাষার আদি
গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
২৮৪. প্রশ্ন : চর্যার ধর্ম নিয়ে প্রথম
আলোচনা করেন--
উত্তর: ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
২৮৫. প্রশ্ন : ‘উদাসীন পথিকের মনের
কথা’ --- কোন জাতীয় রচনা?
উত্তর: আত্মজৈবনিক উপন্যাস
২৮৬. প্রশ্ন : চর্যা শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: আচরণ
২৮৭. প্রশ্ন : ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের
ইতিহাস কে কয়টি যুগে ভাগ
করেছেন?
উত্তর: পাঁচটি
২৮৮. প্রশ্ন : 'আপনা মাংসে হরিণা
বৈরী'- লাইনটি কোন সাহিত্যের
অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: চর্যাপদ
২৮৯. প্রশ্ন : চর্যাপদের কবিদের মধ্যে
সবচেয়ে বেশি পদ কে রচনা করেন?
উত্তর: কাহ্নপা
২৯০. প্রশ্ন : বিষাদ সিন্ধু’ কোন যুগের
গ্রন্থ?
উত্তর: আধুনিক যুগের
২৯১. প্রশ্ন : পদ্মা মেঘনা যমুনা’ নামক
বৃহৎ উপন্যাসটি কোন ঔপন্যাসিক
রচনা করেছেন?
উত্তর: আবু জাফর শামসুদ্দীন
২৯২. প্রশ্ন : নিচের কোনটি উপন্যাস
নয়?
উত্তর: পথ জানা নাই
২৯৩. প্রশ্ন : বেগম সুফিয়া কামাল
কোন ধরনের কবি?
উত্তর: গীতিকবি
২৯৪. প্রশ্ন : ‘’বই কিনে কেউ কখনো
দেউলিয়া হয় না’’ এই উক্তিটি কার?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী
২৯৫. প্রশ্ন : গ্রীক ট্রাজেডি
‘ইডিপাস’ বাংলায় অনুবাদ করেন
কে?
উত্তর: সৈয়দ আলী আহসান
২৯৬. প্রশ্ন : জীবনান্দ দাসের
কবিতাকে ‘’চিত্ররূপময় কবিতা’’
বলেছেন কে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৯৭. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম
প্রকাশিত প্রথম লেখা কোনটি?
উত্তর: বাউন্ডুলের আত্মকাহিনী
২৯৮. প্রশ্ন : ‘’রামের সুমতি’’ কার
লেখা?
উত্তর: অনীলা দেবী
২৯৯. প্রশ্ন : সম্প্রতি বাংলা
সাহিত্যের কোন কবি স্বাধীনতা
পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর: নির্মলেন্দু গুণ
৩০০. প্রশ্ন : কোনটি সুনীল
গঙ্গোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস নয়?
উত্তর: কালবেলা
.
৩০১. প্রশ্ন : "আত্মজা ও একটি করবী
গাছ" উপন্যাসের লেখক কে?
উত্তর: হাসান আজিজুল হক
৩০২. প্রশ্ন : চর্যাপদ আবিস্কৃত হয়--
উত্তর: নেপালের রাজ-দরবার
থেকে
৩০৩. প্রশ্ন : অশুদ্ধ বাংলা ও সংস্কৃত
ভাষার মিশ্রণে রচিত একটি গ্রন্থ--
উত্তর: সেক শুভোদয়া
৩০৪. প্রশ্ন : চর্যাপদ কতটি পদের
সংকলন?
উত্তর: সাড়ে ছেচল্লিশ
৩০৫. প্রশ্ন : চর্যাপদে মোট কতটি পদ
পাওয়া গেছে?
উত্তর: সাড়ে ছেচল্লিশটি
৩০৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
মধ্যযুগ সময়কে বলা হয়?
উত্তর: ১২০১-১৮০০
৩০৭. প্রশ্ন : চর্যাপদে কতটি
প্রবাদবাক্য পাওয়া যায়?
উত্তর: ৬টি
৩০৮. প্রশ্ন : কাজী ইমদাদুল হকের
আব্দুলাহ উপন্যাসের উপজীব্য কি?
উত্তর: তৎকালীন মুসলিম মধ্যবিত্ত
সমাজের চিত্র
৩০৯. প্রশ্ন : নিচের কোন লেখক ইয়ং
বেঙ্গলের ভাবাদর্শের নয়?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩১০. প্রশ্ন : বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ
প্রতিষ্ঠিত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
উত্তর: ১৮৯৩
৩১১. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
নৃত্যনাট্য কোনটি?
উত্তর: সবগুলো
৩১২. প্রশ্ন : কোন বইটি রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর রচিত নয়?
উত্তর: দোলনচাঁপা
৩১৩. প্রশ্ন : কবি ঈশ্বরগুপ্ত কোন
পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর: সংবাদ প্রভাকর
৩১৪. প্রশ্ন : ব্রাহ্মসমাজ কে প্রতিষ্ঠা
করেন?
উত্তর: রামমোহন রায়
৩১৫. প্রশ্ন : রামমোহন রায়ের ছদ্ম নাম
কোনটি -
উত্তর: শিবপ্রসাদ রায়
৩১৬. প্রশ্ন : ‘ষোড়শী’ শরৎচন্দ্রের কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: নাটক
৩১৭. প্রশ্ন : কোনটি সেলিম আল দীন
রচিত নাটক?
উত্তর: বন পাংশুল
৩১৮. প্রশ্ন : বিবিসি জরিপে
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালির
তালিকায় কাজী নজরুলের অবস্থান
কত?
উত্তর: ৩য়
৩১৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
‘’রাজবন্দীর জবানবন্দী’’ একটি –
উত্তর: প্রবন্ধ
৩২০. প্রশ্ন : জীবনান্দ দাশ তার
‘’বনলতা সেন’’ কবিতাটি কোন
ইংরেজ কবির কবিতার প্রেরণা
থেকে রচনা করেন?
উত্তর: এডগার এলেন পো
.
৩২১. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরির মীর মানস
কোন জাতীয় গ্রন্থ?
উত্তর: প্রবন্ধ
৩২২. প্রশ্ন : 'Origin and Development of
Bengali Language' গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর: ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায়
৩২৩. প্রশ্ন : মধ্যযুগকে কয়টি
উপবিভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: তিনটি
৩২৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
জীবনীকাব্য কাকে অবলম্বন করে
লেখা হয়?
উত্তর: শ্রীচৈতন্যদেব
৩২৫. প্রশ্ন : কোন পন্ডিত চর্যাপদের
পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা
করেন?
উত্তর: মুনিদত্ত
৩২৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্র যুগ কোন সময়কে
বলা হয়?
উত্তর: ১৯০১ - ১৯৪০
৩২৭. প্রশ্ন : বাংলা লিপির উৎপত্তি
কোন লিপি থাকে?
উত্তর: ব্রাহ্মী লিপি
৩২৮. প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষাকে
পণ্ডিতগণ কোন ধরনের ভাষা
বলেছে?
উত্তর: সন্ধ্যা ভাষা
৩২৯. প্রশ্ন : স্বাধীনতাত্তোর
বাংলাদেশের প্রধান নাট্যকার-
উত্তর: সেলিম আল দীন।
বাংলা ব্যাকরণ
ব্যাকরণ’ শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি → বিশেষভাবে বিশ্লেষণ [ঢাবি ৯৪-৯৫]
ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলে → ফলা [ঢাবি, ক ১৩-১৪]
নিচের কোনটি ব্যাকরণের পাণিনি ধারা → শাকতায়নী [যবিপ্রবি, ডি ১৪-১৫]
ব্যাকরণের কাজ কী → ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা [ইবি, গ ৫-৬]
ব্যাকরণ চর্চার আদি ভূমি কোনটি → ভারত [জাককানবি ১৭-১৮]
পাণিনি কে ছিলেন → বৈয়াকরণ [চবি, ক ১৩-১৪]
বাংলা ব্যাকরণ কত বছরের পুরানা → ২৫০ [রাবি ৮-৯]
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে কার কাছে প্রত্যক্ষ ভাবে ঋণী → অপভ্রংশ
‘ব্যাকরণ’ শব্দের বিশ্লেষায়িত রুপ → বি+আ+কৃ+অন [জাবি, খ ১৪-১৫]
‘বাংলা ব্যাকরণ’ প্রথম যে ভাষায় লিখিত হয় → পর্তুগিজ [জাবি, বি ১৪-১৫]
ভাষার প্রধান উপাদান → শব্দ [রাবি, খ ৭-৮]
পৃথিবীর আদি ভাষার নাম কী → ইন্দো-ইউরোপীয় [ইবি, সি ১৭-১৮]
দেশ কাল ও পরিবেশ ভেদে কীসের পার্থক্য ঘটে → ভাষার [ইবি ৮-৯]
‘ব্রজবুলি’ ভাষাটি কোন দুটি ভাষার মিশ্রণ → বাংলা ও মৈথিলী [খুবি, বি ১৭-১৮]
ভাষা শিক্ষার সফলতম পর্যায় কোনটি → লেখা [চবি, ডি ১৭-১৮]
শব্দের ক্ষুদ্রতম একক কোনটি → ধ্বনি [খুবি, খ ৬-৭]
‘গৌড়িয়’ ব্যাকরণ কার লেখা → রামমোহন রায় [বারি, এফ ১৪-১৫]
‘ব্যাকরণ’ শব্দটি → সংস্কৃত [জাককানইবি, ক ১৬-১৭] মোস্তাফিজার মোস্তাক
বাংলা লিপির উৎস কী → ব্রাহ্মী [রবি, ৭-৮, জাককানবি, ডি ১৭-১৮]
ভাষার মৌলিক রূপ কয়টি → ২ [রাবি১৭-১৮]
বাংলা ভাষার প্রধান দুটি রুপ কী কী → কথ্য ও লেখ্য [রাবি ৪-৫]
কোন ভাষা হতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে → বঙ্গ-কামরুপী [ঢাবি, গ ৯৬-৬-৯৭, রাবি ৩-৪]
প্রতীক বা চিহ্নকে বলে → বর্ণ [চবি, ঙ ৯-১০]
‘বাগধারা’ ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয় → বাক্যতত্ত্বে [ঢাবি, গ ৪-৫]
ব্যাকরণের কোন অংশে ‘কারক ও সমাস’ আলোচিত হয় → শব্দতত্ত্বে [চবি ,ঝ ৭-৮]
‘ণ-ত্ব’ ও ‘ষ- ত্ব’ বিধান ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয় → ধ্বনিতত্ত্বে [বেরোবি, এ ১৩-১৪]
ব্যাকরণের কোন অংশে বর্ণমালার বিষয়
আলোচিত হয় → ধ্বনিতত্ত্ব [রাবি, এফ ১২-১৩]
১) অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে
ব্যবহৃত – বিপরীত
২) ‘ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট ’ এই
ইটকে বাংলা ভাষায় বলে— বর্ণ
৩) ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্ + ঋতু
৪) ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ -ঐচ্ছিক
৫) নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ –
বিশেষণ
৬) যা বলা হয়নি – অনুক্ত
৭) অক্ষির সমীপে – সমক্ষ
৮) পুষ্প এন সমার্থক নয় – অবনী
৯) গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ – নিতান্ত
অলস
১০) রাবনের চিতা – চির অশান্তি
১১) পহেলা বৈশাখ চালু করেন – সম্রাট আকবর
১২) হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা
১৩) শুদ্ধ বানান – কৃষিজীবী
১৪) আভরন শব্দের অর্থ – অলংকার
১৫) নন্দিত নরকে যাঁর উপন্যাস – হুমায়ুন আহমেদ
১৬) কোর্মা – তুর্কি শব্দ
১৭) তদ্ভব শব্দ – চাঁদ
১৮) অপলাপ শব্দের অর্থ – অস্বীকার
১৯) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট,
উৎকৃষ্টতা,
২০) পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে – বিশেষ্য
রুপে ব্যবহৃত
২১) সমাস ভাষাকে – সংক্ষেপ করে
২২) তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার – যৌগিক বাক্য
২৩) শুদ্ধ বাক্য – সে এমন রুপবতী যেন
অপ্সরা
২৪) যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে – সব্যসাচী
২৫) সূর্য এর প্রতিশব্দ – আদিত্য
২৬) মুজিব নগর স্মৃতি সৌধের স্থপতি -তানভীর
কবির
২৭) বাঙ্গালীর ইতিহাস – নীহার রঞ্জন রায়
২৮) সৌভাগ্যের বিষয় – একাদশে বৃহষ্পতি
২৯) সংশপ্তক ভাস্কর্যটিরঅবস্থিত -জাহাঙ্গীনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ে
৩০) পদ বলতে বোঝায় – বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা
ধাতু
৩১) হাতের পাঁচ অর্থ – শেষ সম্বল
৩২) সুন্দর মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্তি
আছে। এখানে সুন্দর – বিশেষ্য
৩৩) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে??
এখানে না – হ্যাঁ বাচক
৩৪) যেই তার দর্শন পেলাম, সেই আমরা
প্রস্থান করলাম – মিশ্র বাক্য
৩৫) রবীন্দ্রনাথের নাটক -চতুরঙ্গ
৩৬) শাহনামা রচনা করেন – ফেরদৌসী
৩৭) উপসর্গ – অতি
৩৮) ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে
আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু
কালি পড়ে – প্রমথ চৌধুরী
৩৯) আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে
প্রার্থনা টি – ঈশ্বরী পাটনীর
৪০) কাশবনের কন্যা – উপন্যাস
৪১) যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক এবং সমস্ত
পদের দ্বারা সমাহার বোঝায় তাকে বলে- দ্বিগু
সমাস
৪২) প্রথম বাংলা থিসরাস বা সমার্থক শব্দের অভিধান
সংকলন করেন – অশোক মুখোপাধ্যায়
৪৩) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
৪৪) একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের
সম্পাদক – হাসান হাফিজুর রহমান
৪৫) বনফুল – বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
৪৬) কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা -দুরতিক্রম্য
৪৭) উৎকর্ষতা যে কারনে অশুদ্ধ –
প্রত্যয়জনিত কারনে
৪৮) কোনটি ঠিক – বহিপীর ( নাটক)
৪৯) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ রচনা করেন-
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৫০) ক্রিয়াপদ – সব সময়ে বাক্যে থাকবে
৫১) আহোরণ শব্দের বিপরীত – অবরোহন
৫২) ছাই চাপা আগুন যে অর্থ প্রকাশ করে –
অন্তরে বিদ্যমান অথচ বাইরে প্রকাশের অসাধ্য
এমন
৫৩) যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে –
অবিমৃষ্যকারী
৫৪) মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস – আগুনের পরশ
মনি
৫৫) কবর কবিতা রচনা করেন – জসীমউদদীন
৫৬) সঠিক বাক্য – মনোরম উদ্যানে ভ্রমণ
দূরাকাংখা
৫৭) চৌ হদ্দি – ফারসি+ আরবি
৫৮) সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষধ দিব কোথা। বাক্যে
ঔষধ – কর্মে শূন্য
৫৯) শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাস সরকার
বাজেয়াপ্ত করে – পথের দাবী
৬০) বেটাইম – ফারসি+ ইংরেজী
৬১) সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশে আলোচিত হয়
– ধ্বনিতত্ত্ব
৬২) সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে – ঢং ঢং
ঘন্টা বাজে
৬৩) বিরাম চিহ্ন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়নি – ঢাকা, ২১
ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
৬৪) শুদ্ধ বানান – সমীচীন
৬৫) জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্ধ – ঝরা
পালক
৬৬) কলিঙ্গ পুরষ্কার পান – আবদুল্লাহ আল মুতী
৬৭) নিত্য মূর্ধণ্য ষ যে শব্দে – আষাঢ়
৬৮) সাধু ভাষা অনুপযোগী – নাটকের সংলাপে
৬৯) সাত সাগরের মাঝি কার লেখা – ফররুখ আহমদ
৭০) প্রাতরাশ এর সন্ধি বিচ্ছেদ।- প্রাতঃ+ আশ
৭১) যা বলা হয়নি – অনুক্ত
৭২) যৌগিক শব্দ – গায়ক
৭৩) তৎসম শব্দ – হস্ত
৭৪) নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ – সতীন
৭৫) খাঁটি বাংলা উপসর্গ – ২১ টি
৭৬) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারার অর্থ –বেহায়াপনা
৭৭) নজরুল রবীন্দ্রনাথকে উৎসর্গ করেন –
সঞ্চিতা
৭৮) ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে –
জিতেন্দ্রিয়
৭৯) অনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো হওয়াকে
বলে – শাপেবর
৮০) পৃথিবীর সমার্থক শব্দ – অখিল
৮১) পঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক – সৈয়দ
হামজা
৮২) সনেট শব্দটি – ইটালিয়ান
৮৩) সংগীত এর সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+ গীত
৮৪) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে -প্রাতিপদিক
৮৫) যে সমাসের পূর্ব পদের বিভক্তি লোপ
হয় না – অলুক সমাস
৮৬) শুদ্ধ বানান – মুমূর্ষু
৮৭) হুতোম প্যাঁচা যাঁর ছদ্মনাম – কালীপ্রসন্ন
সিংহ
৮৮) বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ রচনা
করেন – দীনেশ চন্দ্র সেন
৮৯) জসীমউদদীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্য
গ্রন্থ – রাখালী
৯০) অপাদান কারক – ট্রেন স্টেশন
ছেড়েছে
৯১) পশ্চাতে জন্মেছে যে – অনুজ
৯২) হরতাল -গুজরাটি শব্দ
৯৩) শীতার্থ এর সন্ধি বিচ্ছেদ – শীত+ঋত
৯৪) কুলি শব্দের স্ত্রী বাচক – কামিন
৯৫) তুষার শুভ্র – উপমান কর্মধারয় সমাস
৯৬) শৈত্য শব্দের বিশেষণ পদ – শীতার্ত
৯৭) যেহেতু তুমি বেশি নম্বর পেয়েছ, সুতরাং
তুমি প্রথম হবে – জটিল বাক্য
৯৮) শুদ্ধ – সাক্ষ্যদান
৯৯) মহাকবি আলাওল নাটকটি রচনা করেন -সিকান্দার
আবু জাফর
১০০) রবীন্দ্রনাথ রচিত নাটক – রক্তকরবী।
>>>৯০ টি খুব গুরুত্বপূর্ণ বাংলা সমার্থক শব্দ
=> অগ্নি ➟ অনল, পাবক, আগুন, দহন, সর্বভূক, শিখা, হুতাশন, বহ্নি, বৈশ্বানর, কৃশানু, বিভাবসু, সর্বশুচি
=> অন্ধকার ➟ আঁধার, তমঃ, তমিস্রা, তিমির, আন্ধার, তমস্র, তম
=> অখন্ড ➟ সম্পূর্ণ, আস্ত, গোটা, অক্ষত, পূর্ণ, সমগ্র, সমাগ্রিক।
=> অবকাশ ➟ সময়, ফূসরত, অবসর, ছুটি, সুযোগ, বিরাম।
=> অক্লান্ত ➟ ক্লান্তিহীন, শ্রান্তিহীন, অনলস, নিরলস, অদম্য, উদ্যমী, পরিশ্রমী, অশ্রান্ত।
=> অপূর্ব ➟ অদ্ভুত, আশ্চর্য, অলৌকিক, অপরূপ, অভিনব, বিস্ময়কর, আজব, তাজ্জব, চমকপ্রদ, অবাক করা, মনোরম,
সুন্দর।
=> অক্ষয় ➟ চিরন্তন, ক্ষয়হীন, নাশহীন, অশেষ, অনন্ত, অব্যয়, অবিনাশী, অলয়, অনশ্বর, লয়হীন, অমর, স্থায়ী।
=> অঙ্গ ➟ দেহ, শরীর, অবয়ব, গা, গাত্র, বপু, তনু, গতর, কাঠামো, আকৃতি, দেহাংশ।
=> অবস্থা ➟ দশা, রকম, প্রকার, গতিক, হাল, স্তিতি, অবস্থান, পরিবেশ, ঘটনা, ব্যাপার, প্রসঙ্গ, হালচাল, স্টাটাস।
=> আইন ➟ বিধান, কানুন, বিহিতক, অধিনিয়ম, বিধি, অনুবিধি, উপবিধি, ধারা, বিল, নিয়ম, নিয়মাবলি, বিধিব্যবস্থা।
=> আসল ➟ খাঁটি, মূলধন, মৌলিক, মূল, প্রকৃত, যথার্থ।
=> আনন্দ ➟ হর্ষ, হরষ, পুলক, সুখ, স্ফূতর্ত, সন্তোষ, পরিতোষ, প্রসন্নতা, আমোদ, প্রমোদ, হাসি, উল্লাস, মজা, তুষ্টি, খুশি, হাসিখুশি।
=> আদি ➟ প্রথম, আরম্ভ, অগ্র, পূর্ব, প্রাচীন, মূল।
=> অতনু ➟ মদন, অনঙ্গ, কাম, কন্দর্প
=> আকাশ ➟ আসমান, অম্বর, গগন, নভোঃ, নভোমণ্ডল, খগ, ব্যোম, অন্তরীক্ষ
=> আলোক ➟ আলো, জ্যোতি, কিরণ, দীপ্তি, প্রভা
=> ইচ্ছা ➟ আকাঙ্ক্ষা, অভিলাষ, অভিরুচি, অভিপ্রায়, আগ্রহ, স্পৃহা, কামনা, বাসনা, বাঞ্চা, ঈপ্সা, ঈহা
=> আল্লাহ্ ➟ আল্লাহ্ ,ঈশ্বর, খোদা, ঈশ, ইলাহি, সৃষ্টিকর্তা, বিশ্বপতি, পরমাত্মা, জগদীশ্বর, জগদীশ, জগন্নাথ, আদিনাথ, অমরেশ, পরেশ, লোকনাথ, পরমপুরুষ, পরমপিতা, করুণাময়, দয়াময়, বিধি, পরমেশ, জীবিতেশ, মালিক , ভগবান, ধাতা।
=> উঁচু ➟ উচ্চ, তুঙ্গ, সমুন্নত, আকাশ-ছোঁয়া, গগনচূম্বী, অভ্রভেদী, অত্যুচ্চ, সুউচ্চ।
=> উদাহরণ ➟ দৃষ্টান্ত, নিদর্শন, নজির, নমুনা, উল্লেখ, অতিষ্ঠা।
=> উত্তম ➟ প্রকৃষ্ট, শ্রেষ্ঠ, সেরা, ভালো, অগ্রণী, অতুল।
=> উত্তর ➟ জবাব, প্রতিবাক্য, মীমাংশা, সাড়া, সিদ্ধান্ত।
=> একতা ➟ ঐক্য, মিলন, একত্ব, অভেদ, সংহতি, ঐক্যবদ্ধ, একাত্মতা, একীভাব।
=> কপাল ➟ ললাট, ভাল, ভাগ্য, অদৃষ্ট, নিয়তি, অলিক
=> কোকিল ➟ পরভৃত, পিক, বসন্তদূত
=> কষ্ট ➟ মেহনত, যন্ত্রনা, ক্লেশ, আয়াস, পরিশ্রম, দু:খ।
=> কুল ➟ বংশ, গোত্র, জাতি, বর্ণ, গণ, সমূহ, অনেক, যূথ, জাত, শ্রেণী, ইত্যাদি।
=> খ্যাতি ➟ যশ, প্রসিদ্ধি, সুখ্যাতি, সুনাম, নাম, সুবাদ, প্রখ্যাতি, সুযশ, বিখ্যাতি, নামযশ, নামডাক, প্রখ্যা, প্রচার, হাতযশ, প্রতিপত্তি, প্রতিষ্ঠা।
=> কন্যা ➟ মেয়ে, দুহিতা, দুলালী, আত্মজা, নন্দিনী, পুত্রী, সূতা, তনয়া
=> গরু ➟ গো, গাভী, ধেনু
=> ঘোড়া ➟ অশ্ব, ঘোটক, তুরগ, বাজি, হয়, তুরঙ্গ, তুরঙ্গম
=> মেঘ ➟ ঘন, অভ্র, নিবিড়, জলধর, গাঢ়, জমাট, গভীর।
=> চাঁদ ➟ সুধাকর, শশী, শশধর, দ্বিজরাজ, বিধু, সোম, নিশাপতি, সুধানিধি, রাকেশ, সুধাময়, ইন্দু, তারানাথ।
=> চতুর ➟ বুদ্ধিমান, নিপুণ, কুশল, ধূর্ত, ঠগ, চালাক, সপ্রতিভ।
=> ঘর ➟ গৃহ, আলয়, নিবাস, আবাস, আশ্রয়, নিলয়, নিকেতন, ভবন, সদন, বাড়ি, বাটী, বাসস্থান
=> চক্ষু ➟ চোখ, আঁখি, অক্ষি, লোচন, নেত্র, নয়ন, দর্শনেন্দ্রিয়
=> চন্দ্র ➟ চাঁদ, চন্দ্রমা, শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাকর, সুধাংশু, হিমাংশু, সোম, বিধু, ইন্দু, নিশাকর, নিশাকান্ত, মৃগাঙ্ক, রজনীকান্ত
=> চুল ➟ চিকুর, কুন্তল, কেশ, অলক,
=> জননী ➟ মা, মাতা, প্রসূতি, গর্ভধারিণী, জন্মদাত্রী,
=> দিন ➟ দিবা, দিবস, দিনমান
=> দেবতা ➟ অমর, দেব, সুর, ত্রিদশ, অমর, অজর, ঠাকুর
=> দ্বন্দ্ব ➟ বিরোধ, ঝগড়া, কলহ, বিবাদ, যুদ্ধ
=> তীর ➟ কূল, তট, পাড়, সৈকত, পুলিন, ধার, কিনারা
=> নারী ➟ রমণী, কামিনী, মহিলা, স্ত্রী, অবলা, স্ত্রীলোক, অঙ্গনা, ভাসিনী, ললনা, কান্তা, পত্নী, সীমন্তনী
=> নদী ➟ তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, স্রোতস্বতী, স্রোতস্বিনী, গাঙ, স্বরিৎ, নির্ঝরিনী, কল্লোলিনী
=> নৌকা ➟ নাও, তরণী, জলযান, তরী
=> পণ্ডিত ➟ বিদ্বান, জ্ঞানী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ
=>
পদ্ম ➟ কমল, উৎপল, সরোজ, পঙ্কজ, নলিন, শতদল, রাজীব, কোকনদ, কুবলয়, পুণ্ডরীক, অরবিন্দ, ইন্দীবর, পুষ্কর, তামরস, মৃণাল, সরসিজ, কুমুদ
=> পৃথিবী ➟ ধরা, ধরিত্রী, ধরণী, অবনী, মেদিনী, পৃ, পৃথ্বী, ভূ, বসুধা, বসুন্ধরা, জাহান, জগৎ, দুনিয়া, ভূবন, বিশ্ব, ভূ-মণ্ডল
=> পর্বত ➟ শৈল, গিরি, পাহাড়, অচল, অটল, অদ্রি, চূড়া, ভূধর, নগ, শৃঙ্গী, শৃঙ্গধর, মহীধর, মহীন্দ্র
=> পানি ➟ জল, বারি, সলিল, উদক, অম্বু, নীর, পয়ঃ, তোয়, অপ, জীবন, পানীয়
=> পুত্র ➟ তনয়, সুত, আত্মজ, ছেলে, নন্দন
=> পত্নী ➟ জায়া, ভার্যা, ভামিনী, স্ত্রী, অর্ধাঙ্গী, সহধর্মিণী, জীবন সাথী, বউ, দারা, বনিতা, কলত্র, গৃহিণী, গিন্নী
=> পাখি ➟ পক্ষী, খেচর, বিহগ, বিহঙ্গ, বিহঙ্গম, পতত্রী, খগ, অণ্ডজ, শকুন্ত, দ্বিজ
=> ফুল ➟ পুষ্প, কুসুম, প্রসূন, রঙ্গন
=> বৃক্ষ ➟ গাছ, শাখী, বিটপী, অটবি, দ্রুম, মহীরূহ, তরু, পাদপ
=> বন ➟ অরণ্য, জঙ্গল, কানন, বিপিণ, কুঞ্জ, কান্তার, অটবি, বনানী, গহন
=> বায়ু ➟ বাতাস, অনিল, পবন, হাওয়া, সমীর, সমীরণ, মারুত, গন্ধবহ
=> বিদ্যুত ➟ বিজলী, ত্বড়িৎ, ক্ষণপ্রভা, সৌদামিনী, চপলা, চঞ্চলা, দামিনী, অচিরপ্রভা, শম্পা
=> মানুষ ➟ মানব, মনুষ্য, লোক, জন, নৃ, নর,
=> মাটি ➟ ক্ষিতি, মৃত্তিকা,
=> দখল ➟ অধিকার, আয়ত্ত, জ্ঞান, কতৃত্ব, অধীনতা, পটুতা।
=> নারী ➟ রমণী, রামা, বামা, অবলা, মহিলা, স্ত্রী, মেয়ে, মেয়েমানুষ, ললনা, মানবী, মানবিকা, কামিনী, আওরত,
জেনানা, যোষা, জনি, বালা, বনিতা, ভামিনী, শর্বরী।
=> বাতাস ➟ বায়ু, পবন, সমীর, অনিল, মারুত, বাত, বায়, আশুগ, পবমান, সদাগতি, শব্দবহ, অগ্নিশখ, বহ্নিসখ, হাওয়া।
=> মৃত্যু ➟ মরা, ইন্তেকাল, বিনাশ, মরণ, নাশ, নিধন, নিপাত, প্রয়ান, লোকান্তরপ্রাপ্তি, চিরবিদায়, প্রাণত্যাগ, জীবননাশ, দেহান্ত, লোকান্তর, , মারা যাওয়া, পটল তোলা, মহাপ্রয়াণ।
=> সমুদ্র ➟ সাগর, সায়ব, অর্ণব, সিন্ধু, দরিয়া, জলধি, পাথার, পারাবার, প্রচেতা, অকূল, জলধর, নদীকান্ত, নীরধি, তোয়াধি, পয়োধি, বারিধর, বারীন্দ্র, ইরাবান, দ্বীপী।
=> স্বর্ণ ➟ সোনা, কাঞ্চন, কনক, হেম, হিরণ্য, মহাধাতু, গোল্ড।
=> সম ➟ সমান, তুল্য, সদৃশ, যুদ্ন, অনুরূপ।
=> দিন ➟ দিবস, দিবা, অহ, বার, রোজ, বাসর, দিনরাত্রি, দিনরজনী, সাবন, অষ্টপ্রহর, আটপ্রহর।
=> নিদ্রা ➟ ঘুম, তন্দ্রা, নিদ, সুপ্তি, গাঢ়ঘুম, নিষুপ্তি।
=> ছাত্র ➟ শিষ্য, শিক্ষানবিশ, পড়ুয়া।
=> জটিল ➟ জড়ানো, কঠিন, শক্ত, খটমট, জটাযুক্ত।
=> ধরা ➟ পৃথিবী, ধারণ করা, হাত দেয়া, ছোঁয়া, স্পশর্, ধরণি, ধরিত্রী, পাকড়ানো।
=> কবুতর ➟ পারাবত, কপোত, পায়রা, নোটন, লোটন, প্রাসাদকুক্কুট।
=> দক্ষ ➟ নিপুণ, পটু, পারদশী, কর্মঠ, সুনিপুন, কামিল।
=> রাত্রি ➟ রাত, রাত্তির, নিশি, নিশীথ, রাত, রজনী, যামিনী, যামী, যামিকা, শমনী, বিভাবরী, ক্ষণদা, নক্ত, তামসী, অসুরা।
=> মেঘ ➟ জলধর, জীমৃত, বারিদ, নীরদ, পয়োদ, ঘন, অম্বুদ, তায়দ, পয়োধর, বলাহক, তোয়ধর
=> রাজা ➟ নরপতি, নৃপতি, ভূপতি, বাদশাহ
=> রাত ➟ রাত্রি, রজনী, নিশি, যামিনী, শর্বরী, বিভাবরী, নিশা, নিশিথিনী, ক্ষণদা, ত্রিযামা
=> শরীর ➟ দেহ, বিগ্রহ, কায়, কলেবর, গা, গাত্র, তনু, অঙ্গ, অবয়ব
=>সর্প ➟ সাপ, অহি, আশীবিষ, উরহ, নাগ, নাগিনী, ভুজঙ্গ, ভুজগ, ভুজঙ্গম, সরীসৃপ, ফণী, ফণাধর, বিষধর, বায়ুভুক
=> স্ত্রী ➟ পত্নী, জায়া, সহধর্মিণী, ভার্যা, বেগম, বিবি, বধূ,
=> স্বর্ণ ➟ সোনা, কনক, কাঞ্চন, সুবর্ণ, হেম, হিরণ্য, হিরণ
=> স্বর্গ ➟ দেবলোক, দ্যুলোক, বেহেশত, সুরলোক, দ্যু, ত্রিদশালয়, ইন্দ্রালয়, দিব্যলোক, জান্নাত
=> সাহসী ➟ অভীক, নির্ভীক,
=> সাগর ➟ সমুদ্র, সিন্ধু, অর্ণব, জলধি, জলনিধি, বারিধি, পারাবার, রত্নাকর, বরুণ, দরিয়া, পারাবার, বারীন্দ্র, পাথার, বারীশ, পয়োনিধি, তোয়ধি, বারিনিধি, অম্বুধি
=> সূর্য ➟ রবি, সবিতা, দিবাকর, দিনমনি, দিননাথ, দিবাবসু, অর্ক, ভানু, তপন, আদিত্য, ভাস্কর, মার্তণ্ড, অংশু, প্রভাকর, কিরণমালী, অরুণ, মিহির, পুষা, সূর, মিত্র, দিনপতি, বালকি, অর্ষমা
=> হাত ➟ কর, বাহু, ভুজ, হস্ত, পাণি
=> হস্তী ➟ হাতি, করী, দন্তী, মাতঙ্গ, গজ, ঐরাবত, দ্বিপ, দ্বিরদ, বারণ, কুঞ্জর, নাগ
=> লাল ➟ লোহিত, রক্তবর্ণ
144 টি বাগধারা, এক্সক্লুসিভ:-
1. অগত্যা মধুসূদন – অনন্যোপায় হয়ে।
2. অজগর বৃত্তি – আলসেমি।
3. অপোগণ্ড – অকর্মণ্য, অপ্রাপ্ত বয়স্ক, নাবালক।
4. অবরে সবরে – কালে -ভদ্রে।
5. অজগর বৃত্তি – আলসেমি।
6. অশ্বমেধ যজ্ঞ – বিপুল আয়োজন।
7. অচলায়তন – গোরামিপূর্ণ
8. অষ্টরম্ভা – কাঁচকলা, ফাঁকি, কিছুই না।
9. অক্ষয় বট – প্রাচীন ব্যক্তি।
10. অকাল কুষ্মাণ্ড – অপদার্থ।
11. অকালের বাদলা -অপ্রত্যাশিত বাধা।
12. অক্ষরে অক্ষরে -সম্পূর্ণভাবে।
13. অষ্টবজ্র সম্মিলন -প্রতিভাবান ব্যক্তিদের
একত্র সমাবেশ
14. অলক্ষ্মীর দশা -দারিদ্র্য
15. অক্ষয়ভাণ্ডার -যে ভাণ্ডারের ধন কখনো ফুরায় না
16. অগ্নিগর্ভ -বলিষ্ঠ
17. অঞ্চলের নিধি – যে সম্পদ আঁচলে ঢেকে সুরক্ষিত
রাখতে হয়/সনত্মান
18. অন্ধিসন্ধি -ফাঁকফোকর/গোপন তথ্য
19. আঠারো মাসে বছর – দীর্ঘসূত্রিতা।
20. আঁটকুড়ো – নিঃসনত্মান।
21. আমড়া কাঠের ঢেঁকি-অকেজো লোক/অকর্মণ্য।
22. আসরে নামা -আবির্ভূত হওয়া।
23. আধা খেঁচড়া -বিশৃঙ্খলা
24. আঁচা-আঁচি -পরস্পরের মনের ভাব
25. আগলদার -জমির ফসল আগলানোর বা পাহারা দেয়ার
জন্য নিযুক্ত লোক
26. আদিখ্যেতা – ন্যাকামি
27. আস্ত কেউটে – অত্যন্ত বিপজ্জনক লোক
28. ইলশে গুঁড়ি – গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি।
29. ইয়ারবকসি – বন্ধুবান্ধব
30. ইল্লতে কাণ্ড – নোংরা ব্যাপার / নোংরা কাণ্ড
31. ইতুনিদকুঁড়ে – অলস: দীর্ঘসূত্রীতা
32. উলুখাগড়া – গুরুত্বহীন লোক।
33. উজানের কৈ – সহজলভ্য।
34. উপোসি ছারপোকা – অভাবগ্রস্থ লোক।
35. উপরোধের ঢেঁকি গেলা – অন্যায় আবদার করা
36. উদোমারা – বোকা।
37. উটকো লোক – অচেনা লোক/হঠাৎ অবাঞ্ছিতভাবে
এসে
38. ঊনকোটি চোষট্টি – প্রায় সম্পূর্ণ।
39. ঊনপাঁজুরে – অপদার্থ।
40. ঊরুস্তম্ভ – ফোঁড়া জাতীয় রোগ
41. ঊর্মিমালী – সমুদ্র
42. এলেবেলে – নিকৃষ্ট।
43. এক ছাঁচে ঢালা – সাদৃশ্য।
44. একাদশ বৃহস্পতি – মহাসৌভাগ্য/ সৌভাগ্যের লক্ষণ।
45. একা দোকা – নিঃসঙ্গ
46. ওষুধে ধরা – প্রার্থিত ফল পাওয়া।
47. ওষুধ করা – গুণ করা।
48. ওষুধ পড়া – সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া।
49. কচ্ছপের কামড় – যা সহজে ছাড়ে না।
50. কলমি কাপ্তেন – দরিদ্র কিন্তু বিলাসী।
51. কাক ভূষণ্ডি – সম্পূর্ণ ভেজা।
52. কাটনার কড়ি – উপার্জন সামান্য।
53. কায়েতের ঘরের ঢেঁকি – অপদার্থ লোক।
54. কিম্ভূতকিমার – অদ্ভুত ও কুৎসিত।
55. কাগুজে বাঘ – মিথ্যা জুজু।
56. কাঁঠালের আমসত্ত্ব – অলীক বস্তু।
57. কুমিরের সান্নিপাত – অসম্ভব ব্যাপার।
58. কূপমণ্ডুক – ঘরকুনো / সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন।
59. কেউ কেটা – সামান্য।
60. কেঁচো গণ্ডূষ – গোড়া থেকে শুরু।
61. কলির সন্ধ্যা – দৌরাত্ম্যের শুরু।
62. কূর্ম অবতার – অলস।
63. কুনো ব্যাঙ – সীমিত জ্ঞান
64. কুম্ভীরাশ্রু – লোক দেখানো কান্না/নকল সমবেদনা
65. খামকাজ – ভুলকাজ।
66. খাবি খাওয়া – ছটফট করা।
67. খুঁটে খাওয়া – ¯ সাবলম্ভি হওয়া।
68. গয়ংগচ্ছ – ঢিলেমি।
69. গোকুলের ষাঁড় – স্বেচ্ছাচারী
70. গণ্ডগ্রাম – বড়গ্রাম।
71. গোঁয়ার গোবিন্দ – কাণ্ডজ্ঞানহীন মানুষ
72. গলগ্রহ – পরের বোঝা হয়ে থাকা
73. ঘাড়ে গর্দানে – অত্যনত্ম মোটা।
74. ঘাড়ার কামড় – দৃঢ় পণ।
75. ঘটিরাম – অপদার্থ
76. চক্ষুদান করা – চুরি করা।
77. চডুই পাখির প্রাণ – ক্ষীণজীবী লোক।
78. চতুর্ভুজ হওয়া – উৎফুল্ল হওয়া।
79. চাঁদের হাট – ধনেজনে পরিপূর্ণ সংসার।
80. চাঁদ-কপালে – ভাগ্যবান।
81. চোখের চামড়া / পর্দা – চক্ষুলজ্জা।
82. চক্ষের পুতলি – আদরের ধন।
83. চর্বিত চর্বণ – পুনরাবৃত্তি।
84. ঢাকের বাঁয়া – অপ্রয়োজনীয়।
85. চোরাবালি – প্রচ্ছন্ন আকর্ষণ
86. ছামনি নাড়া – দৃষ্টি বিনিময়।
87. ছাঁদনা তলা – বিবাহের মণ্ডপ।
88. ছক্কা-পাঞ্জা – ইতঃস্তত করা/ বড় বড় কথা বলা।
89. ছাঁদাবাঁধা – পুজোরপর বা ভোজবাড়ি থেকে ফেরার
সময় চাঁদর বা গামছায় খাবার বেঁধে নেয়া
90. জগদ্দল পাথর – গুরুভার।
91. জেলঘুঘু – যে ব্যক্তি বারবার জেল খাটে
92. ঝাঁকের কৈ – এক দলভুক্ত।
93. ঝাড়ে বংশে – সবশুদ্ধ।
94. টুপ ভুজঙ্গ – নেশায় বিভোর।
95. টেণ্ডাই মেণ্ডাই – আস্ফালন।
96. টেঁকে গোঁজা – আত্মসাৎ করা।
97. ঠাটঠমক – হাবভাব, চালচলন
98. ডুমুরের ফুল – অদর্শনীয়।
99. ডামাডোল – গোলযোগ।
100. ডাকাবুকো – দুঃসাহসী
101. ঢেঁকির কুমির – অপদার্থ।
102. ঢেঁকি অবতার – নির্বোধ লোক।
103. ঢেঁকির কচকচি – বিরক্তিকর কথা।
104. ঢাকের কাঠি – তোষামুদে।
105. ঢাকের বায়া – অপ্রয়োজনীয়।
106. ঢুলুঢুলু – তন্দ্রালুতা
107. তামার বিষ – অর্থের কুপ্রভাব।
108. নবমীর পাঁঠা – প্রাণ ভয়ে ভীত ব্যক্তি।
109. তাসের ঘর – ক্ষণস্থায়ী।
110. তেল নুন লকড়ি – মৌলিক প্রয়োজন।
111. তীর্থের কাক – প্রতীক্ষারত।
112. তুর্কি নাচন – নাজেহাল অবস্থা।
113. তুলসী বনের বাঘ – সুবেশে দুর্বৃত্ত।
114. ত্রাহি ত্রাহি – পরিত্রাণ কর বলে চিৎকার
115. তরবেতর – নানারকম
116. থাউকি বেলা – বিকালবেলা
117. দড়ি কলসি – আত্মহত্যার উপায়।
118. দোজবরে – দ্বিতীয়বার যে ছেলে বিয়ে করতে চায়।
119. দড়বড়ে – তাড়াহুড়ো
120. দবকানো – ওপরে ভার চাপানো/উপর থেকে চাপ
দেয়া
121. দশবাই চণ্ডী – অত্যনত্ম রাগী স্ত্রীলোক
122. দাঁদুড়ে – অত্যন্ত/দুর্দান্ত
123. দাতাকর্ণ – অত্যন্ত উদার ও দানশীল
124. দায়-দৈব – ছোট বড় সমস্যা
125. দেবদ্বিজ মানা – ধর্মে বিশ্বাস থাকা
126. দোপড়া – এক জায়গায় বিয়ে স্থির হওয়ার পরে
কিংবা
127. দক্ষযজ্ঞ ব্যাপার – বিরাট সমারোহ
128. ধর্মের কল – সত্য।
129. ধামাধরা – তোষামোদকারী।
130. ধোপে টেকা – পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া।
131. ধোপার গাধা – পরের জন্য খাটা।
132. ধর্মের ষাঁড় – যথেচ্ছাচারী।
133. ধিনিকেষ্ট – দায়িত্বপালনহীন ব্যক্তি
134. ধোঁকার টাটি – প্রতারণার উপরের আবরণ
135. ধোপার গাধা – ভারবাহী
136. ধড়িবাজ – ধূর্ত ও ফন্দিবাজ
137. ধোপার ভাঁড়ার – প্রচুর জিনিসপত্র যা ব্যবহার করা
যাবে না
138. নয়-দুয়ারি – দ্বারে দ্বারে।
139. নারদের ঢেঁকি – বিবাদের বিষয়।
140. নগদ নারায়ণ – নগদ অর্থ।
141. নিরানবক্ষইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি, টাকা
জমানোর প্রবৃত্তি।
142. ননির পুতুল – সহজে কাতর, আদরে দুলাল।
143. নন্দভৃঙ্গী – অত্যন্ত আদুরে, অকর্মণ্য
144. ননদী ভুলী – কুকর্মের সঙ্গী
Comments
Post a Comment